ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখব, কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করা যায়


কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করবেন?

আমি জানি আপনারা অনেক আগের থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং আর বিভিন্ন ব্লগ পরে থাকেন। তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে সাধারন ধারনা আপনি অলরেডি পেয়ে গেছেন, আমি আবার ও আপনাদের সাথে ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে পুরোপুরি ধারণা এন্ড বিভীন্ন প্রশ্ন উত্তর নিয়ে হাজির হাসি আমার এই পোস্ট আর মাধ্যমে এন্ড  ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন মাধ্যম নিয়ে আলোচনা করব। আজকের ব্লগ পড়ে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করবেন?  আর নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর আপনি এখন পুরোপুরি যেনেযাবেন।

  • মার্কেটিং কি
  • ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে করবো
  • ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায়
  • ডিজিটাল মার্কেটিং কেন করবেন
  • ডিজিটাল মার্কেটিং এর সেরা ৯টি মাধ্যম
  • ডিজিটাল মার্কেটিং কে পেশা হিসেবে নেয়া যায় কিনা
  • পেশা হিসেবে নিতে গেলে আপনার কি কি স্কিল থাকা জরুরী
  • ডিজিটাল মার্কেটিং বাংলাদেশ
  • ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ার
  • ডিজিটাল মার্কেটিং কেন

আজ আমি ডিজিটাল বিপণনের শীর্ষ ৯ টি মাধ্যম সম্পর্কে কিছুটা বিশদ আলোচনা করব। আমি জানি না সেরা ৯ টি মাধ্যম আবার জেনেনি ।

  • অনুসন্ধান ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন (এসইও)
  • সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং
  • সামাজিক মিডিয়া মার্কেটিং
  • মোবাইল বিপণন
  • ইমেল বিপণন
  • অনুমোদিত বিপণন
  • ভিডিও বিপণন
  • ব্লগ পোস্ট বিপণন
  • অনলাইন বিজ্ঞাপন

এবার আসুন প্রতিটি বিষয়ের সঠিক বিবরণ জেনে নিই।


সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন (SEO)

সংক্ষিপ্ত জন্য অনুসন্ধান সার্চ অপ্টিমাইজেশন বা (SEO) । আপনি যদি কেবল SEO ভালভাবে শিখতে পারেন তবে আপনাকে আর ফিরে তাকাতে হবে না। এখানে আমি সংক্ষেপে আলোচনা করছি। এসইও হ'ল প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিনের নীচে একটি ফলাফল শীর্ষে আনা হয় র‌্যাঙ্কিং পরিবর্তন করে।

আরো পড়ুন : ডিজিটাল বিপণন সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন

আপনি উদাহরণ দিলে তা পরিষ্কার হয়ে যাবে। ধরুন আপনি গুগল অনুসন্ধানে যান এবং বাংলা ব্লগ লিখে সার্চ করেন, আপনি সার্চ ফলাফল গুলিতে 15 নম্বর আমাদের অনেক গুলো ওয়েবসাইট পেয়েছেন। এখন যদি আমি একটি বাংলা ব্লগ লিখতে এবং সার্চ করে তাহলে অনেক ওয়েবসাইট পাবেন বাংলা কনটেন্ট পাবেন এধরনেক ওয়েবসাইট SEO বলা হয়।  আশা করি বুঝতে পারছেন। 

ডিজিটাল বিপণনের সাথে এসইওর সম্পর্ক

আসলে দিন দিন মানুষ ইন্টারনেটের উপর নির্ভরশীল হয়ে উঠছে। লোকেরা এখন যে কোনও প্রয়োজনে ইন্টারনেট অনুসন্ধান করে। আপনার যদি নিজস্ব পণ্য বা পণ্য থাকে তবে লোকের কাছে পৌঁছানোর সহজতম উপায় হ'ল সার্চ  ইঞ্জিন। সুতরাং আপনি আপনার পণ্যটির একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে SEO এর মাধ্যমে আপনার পণ্যটির ডিজিটাল বিপণন করতে পারবেন। অন্যান্য বিপণনের ব্যয়ের তুলনায় ব্যয়ের পরিমাণও কিছুটা হবে ।

ডিজিটাল বিপণনের সাথে SEO সম্পর্ক

আসলে দিন দিন মানুষ ইন্টারনেটের উপর নির্ভরশীল হয়ে উঠছে। লোকেরা এখন যে কোনও প্রয়োজনে ইন্টারনেট অনুসন্ধান করে। আপনার নিজের পণ্য বা পণ্য থাকলে সার্চ ইঞ্জিনগুলি লোকের কাছে পৌঁছানোর সহজ তম উপায়। সুতরাং আপনি আপনার পণ্যের জন্য একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে এসইওর মাধ্যমে আপনার পণ্যটি ডিজিটালি বাজারজাত করতে পারেন। অন্যান্য বিপণনের ব্যয়ের তুলনায় ব্যয়ও কিছুটা বেশি হবে। এই ক্ষেত্রে, আপনি প্রতি পিপিসি বেতন বা সিপিএম প্রতি ব্যয় নির্ধারণ করতে পারেন - প্রতি হাজার ইমপ্রেশন। এটি আজকাল ডিজিটাল বিপণনের একটি খুব জনপ্রিয় মাধ্যম। কারণ এটির ব্যয় খুব কম তবে আপনি আপনার পণ্যটির একটি ভাল প্রচার পাবেন।



সোশ্যাল মেডিয়া মার্কেটিং


আমার জানা মতে ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য  সোশ্যাল মেডিয়া মার্কেটিং এর চেয়ে সহজ এবং সস্তা আর কোন মাধ্যম নেই। আপনার একটু  সোশ্যাল মেডিয়া মার্কেটিং সম্পর্কে ধারণা থাকলেই হয়ত বিনা খরচে সোশ্যাল মেডিয়া মার্কেটিং করে নিতে পারবেন। এজন্য আপনার শুধু লাগবে ইউনিক আইডিয়া। কিভাবে করবেন?


প্রথমে আপনি প্রোডাক্টের সাথে মিল রেখে সুন্দর নাম নির্বাচন করুন। তার পরে  সেই নাম দিয়ে একটি ফেসবুক পেইজ খুলুন। এবার আপনার বন্ধু দের মাঝে এই পেইজের প্রচার কৃত প্রোডাক্টের শেয়ার করতে থাকুন,এবং তাদেরকে বলুন এই পেইজ শেয়ার দিতে এবং সব পোস্টে লাইক দিতে। এগুলো সবই আপনি করতে পারছেন কোন রকমের খরচ ছাড়া।


এভাবে আপনার পেইজের লাইক সংখ্যা বাড়াতে থাকুন। মনে রাখবেন যারা লাইক দিয়েছে তারা শুধু আমার পেজে প্রকাশ কৃত পুন্য দেখতে পাবে এবং এক সময় তারই হবে আপনার কাস্টমার। মনে রাখবেন আপনার পেইজের লাইক যত বেশি হবে আপনার প্রডাক্ট তত বেশি মানুষের কাছে পৌছাবে। এবং বিক্রয় ততো বেশি হবে। এছাড়াও আপনি আরেকটা মাদ্ধমে আপনার পোস্ট কে মানুষর কাছে পোছাইতে পারবেন। সেটা হলো পোষ্ট বুস্ট করে আপনার পণ্যের প্রচার করে নিতে পারেন। বুস্ট করার খরচও খুবই কম।

আরো পড়ুন : আর্টিকেল লেখার নিয়ম | আর্টিকেল লেখার ১৫টি টিপস

না জেনে না বুঝে বুস্টিং করলেই হবেনা, আপনার পণ্যের প্রতি যাদের আকর্ষণ থাকতে পারে বুস্ট সেভাবে করতে হবে। যেমন আপনি যদি মেয়েদের জামা-কাপড় বা প্রসাধনী সামগ্রি নিয়ে পেইজ করেন তাহলে বুস্ট করার সময় অবশ্যই এ্যাড সেভাবে সেট করবেন যাতে আপনার বিজ্ঞাপন শুধু মাত্র মেয়েদের কাছেই পৌঁছায়। অর্থাৎ আপনার টার্গেট কাস্টোমার, লোকেশন এগুলো সঠিকভাবে সেট আপ করে নিবেন। তাহলে কম খরচে বেশি কাস্টোমার পেয়ে যাবেন।


আর যদি আপনার কোন ওয়েবসাইট থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই সেখানে সোশ্যাল মেডিয়া আইকন যুক্ত করুন। ওয়েবসাইটের নামে ফেসবুক পেইজ খুলুন। ওয়েবসাইটের আপডেট সোশ্যাল মেডিয়াতে দিন নিয়মিত, এতে আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর অনেকগুন বেড়ে যাবে আশা করি।


আসুন আপনাদের সাথে কিছু ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য অনেক টুল আছে সেগুলার নাম নিচে কিছু ভালো উদহারণ দিলাম:

  • Buffer (বাফার )
  • ক্যানভা (Canva)
  • গুগল এনালাইটিক্স
  • গুগল অপটিমাইজ
  • গুগল ট্রেন্ডস
  • হাবস্পট ব্লগ আইডিয়া টপিক জেনারেটর
  • ইয়ান্ডেক্স মেট্রিকা
  • গুগল সার্চ কনসোল/গুগল ওয়েবমাস্টার টুল
  • গুগল পেজ স্পিড টুল
  • SEOquake
  • Quora
  • গুগল কিওয়ার্ড প্ল্যানার
  • Google SERP counter
  • মাইক্রোসফট ক্লারিটি
  • পেনগুইন টুল

মোবাইল মার্কেটিং

এটি ডিজিটাল মার্কেটিং এর আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম মোবাইল মার্কেটিং। মোবাইল আসলে ডিজিটাল মার্কেটিং এ একটা ভাইটাল রোল প্লে করে মোবাইল মার্কেটার হিসেবে, কিভাবে? দেখুন এক মোবাইল দিয়ে আপনি কতভাবে মার্কেটিং করতে পারেন তা নিচে ধাপে ধাপে দেয়া হলো দেখতে থাকুন।

ভয়েস কল মার্কেটিং

আসলে আমরা মোবাইল দিয়ে ভয়েস কল মার্কেটিং করতে পারি। আর বড় বড় সব কম্পানি আজকাল ভয়েস কলের মাধ্যমে এই মার্কেটিং করে যাচ্ছে খুব অল্প টাকায় । তারা তাদের পণ্য মোবাইল ফোন কলের মাধ্যমে গ্রাহকের কাছে প্রচার করছে এটা তাদের বেনিফিট ও আসছে ভালো । কেও আগ্রহি হলে তার বাসায় সেই পন্যটি পৌছে দিচ্ছে ডালভারি ম্যানরা । আজকাল ইউনিলিভার থেকে শুরু করে ছোট  বড় সবাই এইভাবে পণ্য বিক্রি ভয়েস কল মার্কেটিং করে যাচ্ছে ।

SMS মার্কেটিং

বাংলাদেশ মার্কেটিং করার জন্য একটি বহুল জনপ্রিয় মাদ্ধমে হয়ে উঠেছে বাল্ক SMS মাধ্যমে মার্কেটিং করা। আপনি আপনার পণ্যের বিজ্ঞাপন লিখে এ বাল্ক SMS মাধ্যমে সহজেই আপনার পণ্য মানষের কাছে পোছায় দিতে পারবেন SMS  মার্কেটিং এর মাধ্যমে। মনে রাখবেন, বাল্ক SMS খরচ সাধারন খরচের মত নয়। SMS  মার্কেটিং এর খরচ অনেক কম হয়ে থাকে।

আইএম মার্কেটিং

হে বন্ধুরা আপনারা আপনাদের প্রোডাক্ট এর মার্কেটিং হোয়াটস এ্যাপ, ভাইবার, ইমো, ইত্যাদি মেসেঞ্জার সার্ভিসের মাধ্যমে আপনি আপনার পণ্যের মার্কেটিং করতে পারবেন।


ইমেইল মার্কেটিং

হে বন্ধুরা ইমেইল মার্কেটিং এটি একটি  ডিজিটাল মার্কেটিং এর জনপ্রিয় মাধ্যম হয়ে উঠেছে। এবং ধীরে ধীরে এর জনপ্রিয়তা ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটা একটি ভালো দিক হলো আপনি যত বেশি ইমেইলএর মাধ্যমে আপনার পণ্যের বিজ্ঞাপন ফ্রি তে দিতে পারবেন। এন্ড ইমেইলের মাধ্যমে আপনার কাস্টোমারদের জানাতে পারেন পণ্যের সমস্ত বিবরণ। আপনার কাছে যদি এমেইল এড্রেসের লিস্ট থেকে থাকে তাহলে আপনি নিজেই পাঠাতে পারেন আর যদি না থাকে তাহলে এরকম সার্ভিস প্রোভাইড করে থাকে এমন কাওকে নিযুক্ত করে দিতে পারেন ইমেইল মার্কেটিং এর জন্য ।


সব চাইতে ভালো হয় আপনি চেস্টা করবেন আপনার গ্রাহকের ইমেইল এড্রেস এর একটি ডাটাবেস তৈরি করতে। তাহলে আপনাকে আর কাউকে ইমেইল পাঠানোর জন্য হাইয়ার করতে হবে না। নিজেই ইমেইল মার্কেটিং করতে পারবেন।

আরো পড়ুন : বাংলা কম্পিউটার টিপস

সব চাইতে ভাল হয় আপনার ওয়েবসাইটে হোম পেজ এ একটি সাবস্ক্রিপশন করার অপশন থাকলে, তাহলে আপনার ওয়েবসাইট যাদের ভালো লাগবে এন্ড আপনার প্রোডাক্ট ভালো লাগলে নিজেরাই  সাবস্ক্রাইব করে নিবে আর আপনার একটি ডাটাবেস তৈরি হতে থাকব।


তারপর আপনি আপনার গ্রাহকদের সাপ্তাহিক কিংবা ১৫ দিন পর পর নিউজলেটার পাঠাবেন, নিজে নিজেই। ভালো একটু ওয়েবসাইট আছে যেটার মাধ্যমে ফ্রি তে অনেক মেইল এক সাথে মেইল পাঠাতে পারবেন। মেইলচিম্প নামের সাইট থেকে আপনি প্রতি মাসে ২০০০ ইমেইল এড্রেসে ১০০০০ ইমেইল পাঠাতে পারবেন একদম ফ্রি তে। পেশা ভিত্তিক বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে আপনি ইমেইল এড্রেসকে ভাগ করে নিতে পারেন। এতে করে আপনার মার্কেটিং পলিসি সাজাতে সুবিধা হবে।

এফিলিয়েট মার্কেটিং অনলাইন এ অনেক টাকা আয় করা সম্ভব 

আপনি কোন পণ্যের এফিলিয়েশন নিয়েও তার মার্কেটিং করতে পারেন। বিভিন্ন বড় বড় কম্পানি তাদের পণ্যের এফিলিয়েশন দিয়ে থাকে, যেমন এমাজন, আলিবাবা সহ ছোট খাট আরও আনেক ই কমার্স সাইট।


এদের এফিলিয়েশন নিয়ে আপনি আপনার সাইটে কিংবা ইমেইল মার্কেটিং করে পণ্য বিক্রয় করে আপনি কমিশন পেতে পারেন। এভাবে সারা বিশ্বের লাখ লাখ মানুষ মাসে হাজার হাজার ডলার আয় করছেন।

ভিডিও মার্কেটিং

ভিডিও মার্কেটিং :  ভিডিও এর মাধ্যমে আপনার প্রোডাক্ট এর মার্কেটিং করতে পারবেন।  আপনার যদি ভিডিও তৈরি বা এডিট করার দক্ষতা থাকে তাহলে খুব সহজেই আপনি ভিডিও এডিটিং  কাজ এর মাধ্যমে প্রোডাক্ট এর মার্কেটিং করতে পারেন । চমৎকার আকর্ষণীয় ভিডিও তৈরি করতে হবে। এন্ড মানুষ জেনো আপনার ভিডিও দেখে প্রোডাক্ট পছন্দ করে এন্ড অপনার প্রোডাক্ট বিক্রি হয়। 



এখনকার সময়ে প্রতিদিন প্রচুর পরিমানে মানুষ গুগল ফেচবুক এন্ড youtube এ ভিডিও দেখে থাকে তাই আপনাকে ওইধরণের মানুষ কে সিলেক্ট করতে হবে যারা প্রোডাক্ট রিলেটেড ভিডিও সার্চ হয়ে থাকে। গুগল সার্চের পর ইউটিউব সার্চ দ্বিতীয় অবস্থানে আছে। আপনার পণ্য যে ধরণের সেই ধরণের  প্রোডাক্টের এফিলিয়েট  এর জন্য ভিডিও  তৈরি করবেন। এটা মার্কেটিং এর একটি চমৎকার কৌশল।

ব্লগ পোস্ট মার্কেটিং

গুগলে আপনাদের জন্য একটা জনপ্রিয় মাধ্যম ফ্রি তে দিয়ে রাখছে শুধু যারা  ভাল আর্টিকেল লিখতে পারেন তাদের জন্য।  তবে পানি যদি ভালো আর্টিকেল লিখে থাকেন তাহলে এই মার্কেটিং মাধ্যম টা আপনার জন্য। আপনি আপনার নিজের ব্লগে অথবা অন্যের ব্লগ এ গেস্ট রাইটার হিসেবে প্রোডাক্ট এর রিভিউ লিখে পণ্যের প্রচার প্রচারণা করতে পারেন।


তবে সাধারন আর্টিকেল লিখা আর ওয়েবসাইট এ আর্টিকেল লেখার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। আপনি এখানে থেকে জেনে নিন কিভাবে ভাল আর্টিকেল লিখা যায়। আজকাল অনেকেই শুধুমাত্র আর্টিকেল লিখেই জীবন ধারন করছেন। তারমানে বুঝতেই পারছেন এর গুরুত্ব কতটুকু।

অনলাইন বিজ্ঞাপন

অনলাইন বিজ্ঞাপন এবং সার্চ  ইঞ্জিন বিপণন মূলত একই জিনিস। আপনি আপনার কীওয়ার্ডের উপর ভিত্তি করে গুগল অ্যাডওয়ার্ডসের মাধ্যমে এই পরিষেবাটি নিতে পারেন। টিভি কিং আপনাকে যে কোনও প্রিন্ট মিডিয়াতে কোনও বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য প্রচুর অর্থ দিতে হবে, তবে অনলাইন বিজ্ঞাপনে এই ব্যয় অনেক কম। কম খরচে আপনি অনেক গ্রাহকের কাছে  পৌঁছে দিতে পারেন।


আমাদের কথা সবাই একটু ফলো করবেন 

আশা করি আমি আজ আমার ব্লগ থেকে ডিজিটাল বিপণন সম্পর্কিত আপনার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম হয়েছি। আপনার যদি আরও কোনও তথ্য থাকে তবে নীচে মন্তব্য বিভাগে আমাদের জানাতে ভুলবেন না, আপনার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করব। সবাইকে ধন্যবাদ, ভাল থাকুন। এন্ড আমাদের সাথেই থাকবেন।

0/পোস্ট এ কমেন্ট/Comments