গুগলে ব্লগ র্যাংক করাবো কিভাবে ?
একটি ব্লগ পোস্ট সার্চ ইঞ্জিনে (search engine) সূচিবদ্ধ (Index) না হওয়া পর্যন্ত সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর পাওয়ার আশা করা যায় না। যত তাড়াতাড়ি আপনার ব্লগ পোস্ট Google সহ অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন দ্বারা সূচিত Indexing করা হবে, তত তাড়াতাড়ি আপনার ব্লগ Site সার্চ ইঞ্জিন থেকে অর্গানিক ট্র্যাফিক পেতে সক্ষম হবে৷
একটি ব্লগে একটি নতুন পোস্ট শেয়ার করার পরে, পোস্টটি সূচীভুক্ত বা Index হতে যত বেশি সময় নেয়, দর্শকরা আপনার পোস্টটি খুঁজে পাবে তত পরে। এই ক্ষেত্রে, আপনার ব্লগটি নিউজ টাইপের ব্লগ হলে, ভিজিটর আপনার পোস্টটি খুঁজে পাওয়ার আগেই পোস্টটি পুরানো হয়ে যাবে। ফলস্বরূপ, আপনার পোস্ট দর্শক ছাড়া বাকি থাকবে অর্থাৎ আপনার পোস্টটি পড়ে থাকবে কেউ দেখবে না।
আজকের এই ইনফোতে আমরা গুগল সার্চ ইঞ্জিনে কীভাবে দ্রুত ব্লগার পোস্ট ইনডেক্স করা যায় সে বিষয়ে আলোচনা করবো। কারণ আপনি যদি শুধুমাত্র গুগল সার্চ ইঞ্জিন থেকে ট্রাফিক বাড়াতে পারেন তাহলে আপনি সহজেই সফলতা পাবেন।
গুগলে র্যাঙ্ক করা বলতে কি বুঝায় ?
গুগলে একটি ব্লগ র্যাঙ্কিংয়ের অর্থ হলো কেউ যখন একটি শব্দ বা প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করে গুগল করে তখন অনুসন্ধানের ফলাফলগুলোর প্রথম দিকে আপনার ওয়েবসাইটকে তালিকাভুক্ত করা।
এটি বেশিরভাগ ওয়েবসাইট মালিকদের প্রধান লক্ষ্য এবং এর মাধ্যমেই আপনার সাইটে প্রচুর পরিমাণে অর্গানিক ট্র্যাফিক নিয়ে আসা সম্ভব।
যদি ব্লগটি শীর্ষ দশে র্যাঙ্ক না করে থাকে, তবে খুব কম লোক গুগল সার্চ রেজাল্টে আপনার আর্টিকেল বা প্রোডাক্টটি দেখতে পাবে, এবং আরো কম সংখ্যক লোক আপনার ওয়েবসাইটে ক্লিক করবে।
পরিসংখ্যান বলছে, প্রথম পৃষ্ঠার পরের রেজাল্টগুলো এক শতাংশের নীচে ক্লিক পায়। সুতরাং, ওয়েবসাইটে ভিজিটর বৃদ্ধি করতে শীর্ষ ১০ সার্চ রেজাল্টে (যা প্রথম পৃষ্ঠায় প্রদর্শিত হবে) র্যাঙ্কিং আবশ্যক।
এসইও অপটিমাইজেশন করুন ।
অন পেজ এসইও এমন একটি প্রসেস যার মাধ্যমে কোনো আর্টিকেল র্যাঙ্ক করার সম্ভাবনা বৃদ্ধি করতে কনটেন্ট, এইচটিএমএল এবং নিজের ওয়েবসাইটের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়।
আমি প্রায়শই বলি যে, ব্লগিংয়ের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ট্রাফিককে সন্তুষ্ট করা। অর্থাৎ, আপনাকে মূলত ভিজিটর ও তার চাহিদা টার্গেট করে লিখতে হবে।
তবে একইসাথে গুগলকেও কসেভেন্স করত হবে যে, আপনার আর্টিকেলটি বিশ্বস্ত এবং ভিজিটরের চাহিদা পূরণে সক্ষম। গুগল মানুষ নয়, তাই এটি আপনার পাঠকদের মতো সামগ্রিকভাবে ব্যাখ্যা বা সমালোচনা করে না।
গুগলের নিজস্ব ভাষা রয়েছে এবং সেরা দশ সার্চ রেজাল্টে আপনার কনটেন্ট নিয়ে আসার জন্য গুগলের সাথে কনটেন্ট দিয়েই প্রোপারলি কনটাক্ট করতে হবে এবং বুঝাতে হবে।
গুগলের অ্যালগরিদমগুলি গত দশক বা তারও অনেক আগে এসেছিল এবং আজ তা এত উন্নত যে এটি ভিতরের অর্থও বুঝতে পারে। অনেকসময় দেখা যায়, সঠিক কিওয়ার্ড জানা না থাকায় আমরা গুগলকে বুঝানোর মতো করে কিছু লিখে সার্চ করি, কিন্তু আশ্চর্য্যজনকভাবে গুগল আমাদের সঠিক সার্চ রেজাল্ট সামনে এনে দেয়।
তবে, এত উন্নত অ্যালগরিদমের হওয়ার পরেও প্রথম দশ সার্চ রেজাল্টে নিজের পজিশন নিয়ে আসতে চাইলে অবশ্যই কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে।
প্রতিটি কনটেন্ট এর কিছু জায়গা রয়েছে যেখানে গুগল বেশি গুরুত্ব দেয়। তাই আপনার কীওয়ার্ডটি এসব জায়গায় অন্তর্ভুক্ত করা উচিৎ:
- শিরোনাম
- মেটা ডেস্ক্রিপশান
- ইমেজ ফাইল নেম
- ইমেজ ক্যাপশন
- পেজ কনটেন্ট
- ইমেজ অল্ট
- ইউআরএল
তবে মনে রাখবেন যে User Experience First অর্থাৎ ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি সুযোগে লেখার মধ্যে কীওয়ার্ডগুলি কেবল স্টাফিং (Stuffing) করলে লেখার মান কমার পাশাপাশি পঠনযোগ্যতা কমে যায়, যা কোনোভাবেই ন্যাচারাল মনে হবেনা।
কিওয়ার্ড স্টাফিং করলে ঠিক একইরকম অভিজ্ঞতার কারণে ভিজিটর ধরে রাখতে পারবেন না, আপনার ব্লগ থেকে চলে যাবে, অর্থাৎ বাউন্স রেট বেড়ে যাবে।
আল্টিমেটলি গুগল তার ট্রাফিককে আরো ভালো অভিজ্ঞতা দিতে আপনার র্যাঙ্ক নামিয়ে দিবে, আপনার ওয়েবসাইটকে খারাপ চোখে দেখতে শুরু করবে এবং ফলস্বরূপ, আপনার ট্রাফিক কমে যাবে।
গুগল ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতার গুরুত্ব বোঝে, তাই আপনার অন পেজ এসইও এর একটি বড় অংশ নিশ্চিত করছে যে আপনি এই কাজগুলোকে সঠিকভাবে করেছেন।
ভিজিটর একটি ক্লিন এবং ফাস্ট ইউজার এক্সপেরিয়েন্স চায়, তাই নিম্নলিখিত বিষয়গুলোর যত্ন নেওয়াও গুরুত্বপূর্ণ:
- কীওয়ার্ড স্টাফ করবেন না
- ইমেজ অপটিমাইজ করুন
- পড়ার সুবিধার্থে লেখাগুলো ছোট ছোট প্যারায় ভাগ করুন
- লম্বা কনটেন্ট হলে পেজ স্পিড ঠিক রাখতে প্রয়োজনে একাধিক পেজে ভাগ করে নিন
- খুব ছোট কনটেন্ট প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকুন।
অন পেজ এসইও একটি বোল্টের সাথে সঠিকভাবে নাট লাগানোর মতো। সুতরাং, প্রতিবার কোনো আর্টিকেল লেখার সময় অপটিমাইজেশন নিশ্চিত করা জরুরী।
টেকনিক্যাল এসইও অপটিমাইজেশন
আপনাকে একটি ওয়েবসাইটের কোন বিষয়টি সবচেয়ে বেশি রাগান্বিত করে?
নিশ্চয়ই ধীরে লোড নেয় এমন কোনো সাইট? কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোতে ক্লিক করার পর শুধু ঘুরতেই থাকে, কিন্তু পেজ আর আসে না।
এটা কমন ইউজার এক্সপেরিয়েন্স এরোর গুলোর মধ্যে একটি এবং একারনে অনেক ভিজিটর সাইটে প্রবেশ না করে চলে যায়। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রবেশ করলেও দ্বিতীয় পেজে ক্লিক করা থেকে বিরত থাকে। যার কারণে আল্টিমেটলি আপনার বাউন্স রেট বেড়ে যায়।
গুগল ব্যবহারকারীদের বিরক্তির ওয়েবসাইটগুলোতে লোক পাঠাতে চায় না, তাই এটি ওয়েবসাইট লোডিং স্পিড এর মত বিষয়গুলোতে গভীরভাবে নজর রাখে।
এর অর্থ হলো, আপনার সাইটের ওয়েবপেজগুলো রিডারদের জন্য সর্বোচ্চ পারফরম্যান্স দেখাতে তৈরি, তা নিশ্চিত করতে টেকনিক্যাল এসইও’তে যা করা সম্ভব সবকিছু অপটিমাইজ করতে হবে।
ফাস্ট লোডিং স্পিডের পাশাপাশি মোবাইল ফ্রেন্ডলি থিমও গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া বর্তমানে AMP সাইটকেও গুগল গুরুত্ব দিয়ে দেখছে।
আপনি হয়তো বলতে পারেন তাহলে প্রতিবর্তন কেন AMP ব্যবহার করছে না?
খেয়াল করলে দেখবেন, প্রতিবর্তন ব্লগের পাশাপাশি একটি এজেন্সিও বটে। যার কারণে এমন কিছু ফিচার এড করা আছে যা AMP তে গেলে নষ্ট হয়ে যাবে, যা আমরা চাচ্ছি না।
Improve Website Speed
পেজ স্পীড SEO এর জন্য অন্যতম একটি শর্ত। তাই, পেজ স্পিড সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পরবর্তী টিউটোরিয়ালটি পড়ুন। এই টিউটোরিয়ালে পেজ স্পীড বাড়াবার সেরা টিপস গুলো শেখানো হয়েছে।
আপাততঃ- এখানে, এমন একটি বিষয় তুলে ধরব যা অনেক ওয়েব ডিজানারের অজানা। আর সেটা হচ্ছে Markup Validation. অর্থাৎ আপনার HTML কোডের মধ্য কোন রকম ERROR বা ত্রুটি বিচ্যুতি আছে কিনা তা যাচায় বাছাই করে নিশ্চিত হতে হবে। Markup Validation করার জন্য W3c এর এই টুলটি ব্যবহার করতে পারেন।
Markup Validation Service এই টুলটির ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি আপনার HTML কোডের মধ্য কোন রকম Error আছে কিনা তা সহজে নিশ্চিত করে নিতে পারেন। Markup Validation পেজ স্পিড এবং রেংকিং এর জন্য খুবই জরুরী। আর আপনার ওয়েবসাইটের জন্য যদি ওয়ার্ডপ্রেস থিম ব্যবহার করেন তাহলে, এসব নিয়ে আশা করি ভাবতে হবে না। কারণ, যারা ওয়ার্ডপ্রেস থিম তৈরি করেন ওরা নিশ্চয় এই বিষয়টি জানেন।
Implement SSL Security
ওয়েবসাইট তৈরি হবার পর সব চেয়ে আগে যে বিষয়টি সামনে আসে সেটা হল, ডোমেইন এবং হোষ্টিং। ডোমেইন কেনার সময় খেয়াল রাখতে হবে যে, আপনার ওয়েবসাইট কিসের জন্য তৈরি করা হয়েছে। আপনি আপনার ওয়েবসাইটটিকে কি ধরনের কন্টেন্ট দিয়ে সাজাবেন। কন্টেন্টের সাথে মিল রেখে ডোমেইনের একটি নাম দিতে চেষ্টা করবেন।
তবে মনে রাখবেন, ডোমেইনের নাম যেন অনেক লম্বা হয়ে না যায়। ছোট্ট একটি নাম যা ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট গুলোর সাথে সম্পর্কিত হয়। যদি আপনার চাহিদা মোতাবেক কোন এক্সপায়ার্ড ডোমেইন ক্রয় করতে পারেন তাহলে খুবই ভাল হয়। কারণ, এক্সপায়ার্ড ডোমেইনের সাথে ডোমেইন অথোরিটি সহ SSL Security থাকে।
ডোমেইন অথোরিটি (ডি.এ) বেশি নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে এবং তা ৩০+ হলে ভাল হয়। ডি.এ ১৫ এর নিচে হলে তেমন কোন লাভ হবে না। আর SSL Security পেজ রেংকিং এর জন্য খুবই জরুরী। যদি আপনার ক্রয় ডোমেইনের সাথে SSL Security না থাকে, অর্থাৎ url এর প্রথমে http এর সাথে s যুক্ত না থাকে তাহলে, https বা SSL Security কিনে নিবেন। আমার জানা মতে SSL Security খুব দামী কিছু নয়। কিন্তু SEO এর জন্য মুল্যবান বটে।
Create User Friendly URL
ডোমেইন হোষ্টিং কেনার পর, ওয়েবসাইট যখন অনলাইনে পাবলিশ করে দেবেন, তখন সর্ব প্রথম যে বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে তা হল, User Friendly url. অর্থাৎ ওয়েব পেজ গুলোর url এমন হতে হবে যা ব্যবহারকারী সহজে মনে রাখতে পারে। বিশেষ করে যে পেজে যে ক্যাটেগরীর প্রোডাক্ট বা যে বিষয়ের উপর আর্টিকেল লেখা হবে, সে বিষয় সম্পর্কিত url হতে হবে। এবং খেয়াল রাখতে হবে যে, url যেন অনেক বড় হয়ে না যায়।
Find The Best Keywords
একটি ওয়েবসাইটের SEO করার প্রথম শর্ত হচ্ছে, সেরা কিছু কী-ওয়ার্ড বাছাই করা। সেরা কী-ওয়ার্ড বলতে আসলে কেমন কী-ওয়ার্ড বুঝানো হয়? মনে করুন, আপনার ছোট বোনের জন্য কিছু কসমেটিক্স আইটেম দরকার যা আপনি অনলাইন বাজার থেকে ক্রয় করার কথা ভাবছেন। কিন্ত আপনি জানেন না, অনলাইনের কোথায় থেকে কিনবেন।
এমন অবস্থায় নিশ্চয় আপনি গোগলে গিয়ে কিছু লিখে সার্চ করবেন। এখন আপনাকে যদি প্রশ্ন করি, আপনি গোগলের সার্চ বক্সে কি লিখে সার্চ করবেন? উত্তর খুবই সহজ, আপনি নিশ্চয় লিখবেন, "কসমেটিক্স" অথবা আপনার বোনের জন্য যে আইটেম গুলো দরকার তার পত্যেকটির নাম লিখে সার্চ করবেন। আইটেম যদি একটি হয়, তাহলে সাধারণত সেই আইটেমটির নাম দিয়ে সার্চ করা হবে। আর আইটেম যদি অনেক হয় তাহলে, কী-ওয়ার্ড হিসেবে "কসমেটিক্স" আসাটা স্বাভাবিক।
তাহলে বুঝলাম, সেরা কী-ওয়ার্ড বলতে এমন কিছু কী-ওয়ার্ড যা একজন ইউজার গোগল, ইয়াহু ইত্যাদীতে লিখে সার্চ করবেন। এখন কথা হচ্ছে, প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ গোগলে মিলিয়ন বিলিয়ন কী-ওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করছেন, সেখানে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য আপনি কেমন কী-ওয়ার্ড বাছাই করবেন!
এই উত্তরটিকে যদি সহজ করে বলি, তাহলে মনে করুন আপনি বাজারে গিয়েছেন বাজার করতে। বাজারে তো অনেক কিছুর দোকান আছে। এখন আপনার যে জিনিসটির দরকার সেটা বাজারের কোথায় পাওয়া যাবে সেটা আপনি সঠিক জানেন না।
এমন অবস্থায়, বাজারের দারোয়ানের কাছে জানতে চাইলে, সে আপনাকে এমন দশটি দোকান দেখাল যেখানে আপনার কাংক্ষিত জিনিসটি পাওয়া যাবে। এখন আপনি কি করবেন! নিশ্চয় এই দশটি দোকানের মধ্য সবচেয়ে নিকটে যে দোকানটি পাবেন, সেখানে আগে যাবেন, এবং আপনার প্রয়োজনীয় জিনিসটি সেই দোকান থেকেই কিনবেন বলে সম্ভবনা বেশি।
গুগল-সার্চে আর্টিকেল নিয়ে যাওয়ার জন্য আপনাকে বেশ কিছু কাজ করতে হবে সেগুলো হচ্ছে-
- কোয়ালিটি সম্পন্ন আর্টিকেল লিখুন
- আর্টিকেল লেখার সময় পর্যাপ্ত ওয়ার্ড দিয়ে লিখুন
- আর্টিকেল লেখার সময় বিভিন্ন এক্সটার্নাল ইন্টার্নাল লিংক শেয়ার করুন
- আর্টিকেল এর মাঝে ইন্টারনাল লিংক প্রস্তুতকরণ
- আপনি যে বিষয়ে আর্টিকেলটি লিখেছেন সেটি ভালোভাবে এসিও করার চেষ্টা করুন
- গুগল সার্চের আর্টিকেল র্যাংক করানোর জন্য অবশ্যই গুগল সার্চ কন্ট্রোল ব্যবহার করুন।
- আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটটি গুগল সার্চ কোন সালে যুক্ত করতে পারেন তাহলে অটোমেটিকলি এভাবে আপনি ব্লগে আর্টিকেল লেখার সাথে সাথে সেগুলো ইন্ডেক্স হওয়ার জন্য সহযোগিতা করবে।
- গুগোল কনসলের মাধ্যমে আপনি সহজেই আপনার লেখা আর্টিকেলগুলো গুগলে ইনডেক্স করাতে পারবেন আপনার আর্টিকেল লিংক ব্যবহার করে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন