এডোবি ফটোশপ কি? ফটোশপের কাজ |What is Adobe Photoshop? Photoshop work
HOLY TECH 0
এডোবি ফটোশপ কি?
বার্তা দিয়ে, ফটোশপ করা একটি ইমেজ এডিটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইনিং এবং ডিজিট্যাল আর্ট করার সফটওয়্যার বাপ্লিকেশন যে অনলাইন এডোবি সিস্টেম (অ্যাডোবি সিস্টেম) দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছে।
ইমেজ এডিটিং এবং ডিজিটাল আর্ট করার ক্ষেত্রে এই সফ্টওয়্যার দ্বারা লেয়ারিং টেকনিক ব্যবহার করা হয়, যার দ্বারা ডিপ্থ এবং নমনীয়তা পাওয়া সম্ভব।
এই এডিটিং সফ্টওয়্যারটি ব্যবহারকারীদের কল এবং নেটওয়ার্ক এডিটিং এডিটিং টুলস (এডিটিং টুলস) প্রদান করে থাকে, যেগুলোকে ব্যবহার করতে আপনি একটি ছবিকে সঠিকভাবে প্রকাশ করতে পারবেন।
এই সফটওয়্যারটি ভেক্টর গ্রাফিক্স, টেক্সট এডিটিং এবং 3ডি গ্রাফিক্স সাপোর্ট করে থাকে।
Adobe photoshop এর দ্বারা ফটো এডিটিং এর কাজ অনেক কম খরচে অনেক সহজে এবং প্রফেশনাল ভাবে করা সম্ভব। কেননা, এখানে মাল্টিলেয়ার এর সাথে মাস্ক, আলফা কম্পোজিটিং, কালার মডেল (RGB, CMYK, CIELAB, Spot Color, Duotone) ইত্যাদি সুবিধা রয়েছে।
ফটোশপ-এর মধ্যে এই বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ফোটোশপ প্লাগইনগুলির মাধ্যমে শক্তিশালী সমর্থন করতে পারবেন এবং অতিরিক্ত ফাংশনগুলিকে যোগ করতে পারবেন।
ফটো ইন্ডাস্ট্রি বলতে, ফটোশপ এই ক্ষেত্রে সব থেকে সেরা প্লাস হিসেবে দেখান।
এর পরে 1989 সালে জন দ্বারা এই সফটওয়্যারটি সম্পূর্ণরূপে অ্যাডোব সিস্টেমগুলি এর কাছে পৌঁছে দেয়। আর এর পরে এই অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যারটি "ফটোশপ" নামকরণ করা হয়।
আর তখন থেকে এখন পর্যন্ত এই সফটওয়্যারটি গ্রাফিক্স ইন্ডাস্ট্রিতে একটি এডিটিং স্ট্যান্ডার্ড হিসেবে প্রসিদ্ধ হতে থাকলো।
এর পরে, ম্যাকওএস অ্যাপলিকেশন উইন্ডোজ ম্যাপওএস এর জন্য এবং এই ব্যাপারটি যদিও লিনাক্স এর জন্য চেষ্টা করা।
ফটোশপ 1.0 সর্বপ্রথম ফেব্রুয়ারী 19, 1990 তারিখে রিলিজ করা হলে তবেও কেবল ম্যাকিনটোশ ব্যবহারকারীদের জন্য একচেটিয়া হিসাবে।
এর পরের জন্য ফটোশপের সংস্করণ এর রিলিজ এর সাথে সাথে উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্যগুলি / টুলগুলিকে যোগ করা।
আর জাতিই, অনেক কম জিএসের মধ্যে ফটোশপ ফটো এডিটিং এর একটি স্ট্যান্ডার্ড হিসেবে ডিজিটাল পায়।
অ্যাডোবি সফটওয়্যার সমূহ
অ্যাডোবি রিডার।
অ্যাডোবি ফটোশপ।
অ্যাডোবি ইলাস্ট্রেটর।
অ্যাডোবি লাইটিং রুম।
অ্যাডোবি ফ্ল্যাশ
অ্যাডবি ফটোশপের পূর্বেও অ্যাডবির গল্পটা ছিলো শুধুই সাফল্যের।
অ্যাপলের প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবস শুরুর দিকে অ্যাডবিকে কিনে ফেলার প্রস্তাব দিলেও অ্যাডবির ২জন প্রতিষ্ঠাতা জন ওয়ারনক ও চার্লস গেস্ক মাথা নেড়ে সঙ্গে সঙ্গে স্টিভকে ফিরিয়ে দেন। তবে তারা দুজনেই ঠিক করেন যে তারা অ্যাপলের সাথে কাজ করবেন, একসাথে।
এরপর তারা অ্যাডবিতে অ্যাপলের টাইপ ওয়ান কম্পিউটারের জন্য নানা সফটওয়্যার তৈরি শুরু করেন। ১৯৮০ এর দিকে অ্যাডবি অ্যাপলের ম্যাকিন্টশের জন্য সর্বপ্রথম ইলাস্ট্রেটর নিয়ে আসে। তবে সেই ইলাস্ট্রেটর কিন্তু আজকের ইলাস্ট্রেটর মোটেই নয়।
সেসময়ের ইলাস্ট্রেটরের কাজ ছিলো বিভিন্ন ধরণের ফন্ট ভেক্টর তৈরি করা। ১৯৮৯ এ অ্যাডবি ম্যাকিন্টশ কম্পিউটারের জন্য বাজারে নিয়ে আসে তাদের ফ্ল্যাগশিপ প্রোডাক্ট, বহুল প্রতীক্ষিত অ্যাডবি ফটোশপ। এই সফটওয়্যারের কাজ ছিলো গ্রাফিক্স ও ছবি সম্পাদনা।
ফটোশপের কাজ
নামেই পরিচয়- ফটোশপের আসল ব্যবহার হলো ছবি সম্পাদনা করা। প্রতিযোগিতার এক শতকের এক চতুর্থাংশ পার হয়ে যাওয়ার পরও অ্যাডবি ফটোশপই বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ফটো এডিটিং সফটওয়্যার।
কোনো ছবিতে পিক্সেল পরিবর্তন, ছবির মান উজ্জ্বল করা অথবা ঝাঁ চকচকে ফটো ম্যানিপুলেশন- সবই সম্ভব ফটোশপের সাহায্যে।
অনলাইনে বিভিন্ন সময়ে নজরে পড়া হরেক রকম পেইন্টিং কিন্তু রং-তুলি দিয়ে আঁকা নয়, বরং এগুলো ফটোশপের ডিজিটাল পেইন্টিং এর জাদু। দেখে বিশ্বাস না হলেও এগুলো আঁকা হয়েছে কম্পিউটারের পর্দায় ফটোশপের সাহায্যে।
গ্রাফিকস ডিজাইনের পুরো কাজটা
এখন ইলাস্ট্রেটরের সাহায্যে করা হলেও ইলাস্ট্রেটর বের হওয়ার পূর্বে এসব ফটোশপ দিয়েই করা হতো। এমনকি অনেকের কাছেই ইলাস্ট্রেটর ব্যবহার একটু কঠিন মনে হতে পারে, তারা কিন্তু ফটোশপেই যাবতীয় গ্রাফিকস ডিজাইন করে নিতে পারবেন।
ওয়েবসাইট ডিজাইনের হরেক রকম কাজ ফটোশপের সাহায্যে করা সম্ভব। এইচটিএমএল (HTML) এর সাহায্যে ওয়েবপেজ ডিজাইন করা কিছুটা কষ্টকর হলেও ফটোশপে কিন্তু কাজটা অনেক সহজ। এমনকি আমাদের মাথায় রংবেরঙের হাজারো আইডিয়া থাকে যা এইচটিএমএল ল্যাংগুয়েজের মাধ্যমে ডিজাইন করতে গিয়ে অনেক বেগ পেতে হয়, কিন্তু আমাদের কাজটা সহজ করার জন্যই রয়েছে ফটোশপ।
ফটোশপ দিয়ে কি কি কাজ করা যায় – (ফটোশপ এর কাজ)
যখনি আমরা নিজের কম্পিউটারে ফটোশপ ওপেন করে থাকি, তখন আমরা একটি sidebar দেখে থাকি যেখানে বিভিন্ন ধরণের variety of tools গুলো থেকে থাকে। আর এর সাথেই আমরা স্ক্রিনের left side এর মধ্যে multiple image-editing functions গুলো দেখতে পাই।
যখনি প্রশ্ন করা হয় যে, ফটোশপ এর কাজ ? বা ফটোশপ দিয়ে কি কি কাজ করা যায় ? তখন মূলত এই variety of tools এবং multiple image-editing functions গুলোর উল্লেখ জরুরি।
কারণ, এই tools গুলোর মাধ্যমেই আমরা প্রত্যেকটি image editing বা digital art creation এর কাজ গুলো করে থাকি।
প্রত্যেকটি tools গুলো কিছু specific categories এর মধ্যে থেকে থাকে যেমন, drawing; painting; measuring and navigation; selection; typing; এবং retouching.
চলুন, নিচে প্রত্যেকটি tools গুলোর বিষয়ে কিছুটা জেনেনেই।
Pen tool
Photoshop এর মধ্যে দেখতে গেলে Pen tool এর একাধিক version গুলো রয়েছে যেগুলোকে ব্যবহার করা যাবে। এই Pen tools এর মাধ্যমে user সহজে precise paths তৈরি করতে পারবেন যেগুলোকে পরে আবার manipulate করা যেতে পারে।
Clone Stamp Tool
Clone Stamp Tool, এর ব্যবহার করা হয় images এর parts গুলোকে duplicate করে ব্যবহার করার ক্ষেত্রে। এর মাধ্যমে user সম্পূর্ণ ইমেজ এর বা ইমেজ এর কিছু বিশেষ ভাগের ক্লোন তৈরি করতে পারেন। আর প্রত্যেক কাজ কেবল একটি মাত্র ক্লিক এর দ্বারা সম্পূর্ণ হয়ে যায়।
Shape Tools
এই সফটওয়্যার এর মধ্যে ইউসার প্রচুর আলাদা আলাদা ধরণের shape tools গুলো পেয়ে থাকেন যেখানে rectangles, rounded rectangles, ellipses, polygons এবং lines সংযুক্ত রয়েছে।
Selection Tools
Selection tools এর ব্যবহার করে images এর অংশ গুলোকে select করে সেগুলোকে cut, copy, edit বা বিভিন্ন retouching operations গুলো করা যেতে পারে।
Cropping
Cropping এর মাধ্যমে image এর একটি বিশেষ ভাগ (particular area) সিলেক্ট করা হয় এবং বাইরের প্রত্যেক অপ্রয়োজনীয় অংশ গুলোকে discard করে দেওয়া হয়। Cropping এর মাধ্যমে photo composition বাড়ানো এবং file size কমানো সম্ভব।
Slicing
এই “slice” এবং slice select tools আগে বলা crop tool এর মতোই কাজ করে থাকে যেখানে images গুলোকে isolate করা হয়। এই slice tool টিকে মূলত graphics গুলোকে বিভিন্ন আলাদা আলাদা ভাগে বিভাজিত (ভাগ) করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। গ্রাফিক্স এর প্রত্যেক ভাগ গুলোর আলাদা আলাদা ব্যবহার সম্ভব।
Eraser Tool
এই tools এর ব্যবহার করা হয় যেকোনো গ্রাফিক্স মুছে ফেলার ক্ষেত্রে। Graphics delete করার তুলনায় এই tool অধিক লাভজনক বা সুবিধাজনক, কারণ এর মাধ্যমে আপনি যেকোনো ইমেজ এর কিছু বিশেষ জায়গা গুলোকে সহজে মুছে ফেলতে পারবেন।
Background Eraser
সাধারণ eraser ছাড়া এখানে Background Eraser এবং Magic Eraser এর মতো tools রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনারা images থেকে তাদের background সম্পূর্ণ মুছে ফেলতে পারবেন।
Marquee
কিছু বিশেষ ধরণের selections গুলো করার ক্ষেত্রে এই marquee tool ব্যবহার করা হয়। যেমন, single row, single column, rectangular এবং elliptical. এর মাধ্যমে select করা area গুলোকেই কেবল এডিট করতে পারবেন তবে এতে অন্যান্য বাকি এরিয়া গুলোর ওপরে কোনো ধরণের প্রভাব পড়বেনা।
Magic Wand Tool
এই টুল ব্যবহার করে pixels এর ওপরে selections করা সম্ভব। এই tool এর মধ্যে বিভিন্ন ধরণের আলাদা আলাদা settings গুলো রয়েছে, তাই এই tool ব্যবহার করার আগে user দ্বারা প্রত্যেক জরুরি settings গুলো মিলিয়ে নেওয়াটা জরুরি।
Video Editing
Adobe এর CS5 Extended edition এর মধ্যে video editing এর option প্রদান করা হয়েছে। বিভিন্ন আলাদা আলাদা video file formats যেমন MOV, AVI বা MPEG-4 formats গুলোকে এখানে support করা হয়েছে।
ফটোশপের খুঁটিনাটি
অনেকের কাছেই মনে হতে পারে যে, ফটোশপ বোধহয় খুব কঠিন কোনো সফটওয়্যার এবং এটি শিখতে অনেকদিন লেগে যায়। তবে সত্যিটা হলো, অ্যাডবির যতগুলো সফটওয়্যার রয়েছে, তার মধ্যে সবচেয়ে সহজ একটি সফটওয়্যার হলো এই ফটোশপ। ছোটখাট কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখলেই অল্প কিছু দিনের মধ্যে হয়ে ওঠা যায় খুব দক্ষ একজন গ্রাফিকস এডিটর। এর জন্য সর্বপ্রথমেই ফটোশপের বিভিন্ন টুল ও তাদের ব্যবহার শিখে নেয়া উচিত। ফটোশপের হাতেখড়ির শুরুতে যে বিষয়গুলো না জানলেই নয়, সেগুলো হচ্ছে-
মেনু বার
টুলস
অপশন বার
মূল উইন্ডো বা ডকুমেন্ট উইন্ডো
প্যানেলস
মেনু বার (Menu Bar):
ফটোশপের সবচেয়ে উপরে যে বারটি দেখা যায়, তা হচ্ছে মেনু বার। মেনু বার দিয়ে ফটোশপের মূল মেনুর কাজগুলো করা হয়। যেকোনো ফাইল তৈরি অথবা ফাইল ওপেন করা, সেভ করা থেকে শুরু করে অনেক কাজ এই মেনু বার দিয়ে করতে হয়। মেনু বারের আবার কয়েকটি সাব-বার থাকে। কিছু কিছু মেনু বার কোনো ডকুমেন্ট ওপেন করলেই সক্রিয় হয় নতুবা হয় না।
মেনু বারের ঠিক নিচের অংশটির নামই হচ্ছে অপশন বার। অপশন বার আর টুলস একসাথে কাজ করে। টুলস সিলেক্ট করার পর তার বিভিন্ন কাজের রূপের ধরণ এই অপশন বারে প্রদর্শিত হয়। যেমন, টুলস বার থেকে যদি পেইন্টব্রাশ সিলেক্ট করা হয়, তাহলে অপশন বার থেকে পেইন্টব্রাশের বিভিন্ন ধরণ, কালার, সাইজ ইত্যাদি ঠিক করে নেয়া যায়।
ফটোশপের ঠিক বামদিকে লম্বালম্বিভাবে যেই বার রয়েছে, তার নাম হচ্ছে টুল বার। বলা যায়, ফটোশপের প্রাণ হচ্ছে এই টুল বার। ফটোশপের প্রায় প্রতিটি কাজেই কোনো না কোনো টুল ব্যবহার করতেই হয়। মাউস বা কীবোর্ডের সাহায্যে এই টুল সিলেক্ট করে বিভিন্ন কাজ করা যায়। টুল বক্সে বিভিন্ন ধরণের টুল রয়েছে, যেমন- ক্রপ টুল, সিলেকশন টুল, ব্রাশ টুল, ইরেজ টুল, ব্লার টুল, টাইপ টুল, জুম টুল ইত্যাদি।
ফটোশপের যেই পার্শ্বে টুলবার রয়েছে, তার ঠিক বিপরীত অংশে অর্থাৎ ঠিক ডানদিকেই অবস্থান এই প্যানেলস এর। প্যানেল এর বিভিন্ন অংশ রয়েছে, তন্মধ্যে রয়েছে সোয়াচেস (Swatches), নেভিগেটর (Navigator), ব্রাশ প্রিসেটস (Brush Presets) এবং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ লেয়ারস (Layers) । লেয়ার-নেভিগেটর প্যালেটগুলো সাধারণত দুটি প্যানেল জুড়ে থাকে। এসব প্যানেলগুলো কাজের সময় ম্যাক্সিমাইজ ও দরকার হলে মিনিমাইজ করেও রাখা যায়।
ফটোশপের বিভিন্ন ছবি এডিটিং এর সময় কিংবা ছবির প্রজেক্টে কয়েকটি স্তরের ডিজাইন যুক্ত করার মত আরো অসংখ্য কাজের জন্য প্যানেলসই ভরসা।
মূল যেই অংশে তোমার বিভিন্ন প্রজেক্ট নিয়ে তুমি কাজ করবে, সেই অংশটিকে বলা হয় ডকুমেন্ট উইন্ডো। অনেকে এই অংশটিকে ক্যানভাস ও বলে থাকেন। ফটোশপের মেনু বার থেকে যেকোনো ফাইল ওপেন করলে ঐ ফাইলটি এই ক্যানভাসে চলে আসবে। অপশন বার, ফিল্টার, টুলের সাহায্যে ছবির যেকোনো পরিবর্তন এই ডকুমেন্ট উইন্ডোতেই প্রদর্শিত হবে।
ফটোশপ শেখার পর কি কি করতে পারবেন ?
Offline photo editing services প্রদান করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
একটি YouTube channel শুরু করে সেখানে photoshop শিখিয়ে প্রচুর ইনকাম করতে পারবেন।
বিভিন্ন graphics design তৈরি করে সেগুলোকে নিজের website এর মাধ্যমে বিক্রি করতে পারবেন।
Freelancer হিসেবে কাজ করতে পারবেন এবং অনলাইনে graphics editing এবং designing এর কাজ গুলো করে প্রচুর ইনকাম করতে পারবেন।
Photoshop এর চাহিদা থাকা বিভিন্ন offline jobs গুলোতে apply করতে পারবেন।
Social media marketing বা digital marketing এর ক্ষেত্রে নিজের design তৈরি করতে পারবেন এবং প্রয়োজন হলে সেগুলো বিক্রি করতে পারবেন।
নিজের একটি photoshop tutorial blog তৈরি করে অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন